চিকেন গ্রিল আর নান রুটি বা তুন্দল রুটি এই খাবারগুলো আমাদের সংস্কৃতি বা ঐতিহ্যের সাথে মিলে না, তবুও এই খাবারগুলো আমাদের খেতে কার না ভাল লাগে? রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে আমাদের প্রায় সবারই পছন্দ এই খাবারগুলি। তাছাড়া গ্রিল চিকেনের যে আরো কত রেসিপি রয়েছে তা আর নাই বললাম। সাধারণত বিকেল থেকে শুরু করে রাতে রেস্টুরেন্ট বা দোকান বন্ধ করা পর্যন্ত বিক্রি এবং খাওয়া চলে এই খাবারগুলোর। শহরের পাশাপাশি ইদানিং গ্রামেও অনেকের পছন্দের খাবারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে চিকেন গ্রিল। আজকে আলোচনা করব সুস্বাদু গ্রিল চিকেন তৈরি করার মেশিন নিয়ে। চলুন এই মেশিন সম্পর্কে নিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
ক্যাপাসিটিঃ ১২ থেকে ৫০ চিকেন
অপারেট বাইঃ গ্যাস এবং ইলেকট্রিক
লাইটঃ হিটেড লাইট
মোটরঃ হাই কোয়ালিটি
বডি ম্যাটারিয়ালঃ ১.০ এমএম নন ম্যাগনেট এসএস শীট
উত্তরঃ যে মেশিনের মাধ্যমে বানিজ্যিক ভাবে চিকেন পুড়ে রান্না করা হয় বা চিকেন গ্রিল তৈরি করা হয় তাকে চিকেন গ্রিল মেশিন বলা হয়। এই মেশিন সাধারণত রেস্টুরেন্ট বা খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ প্রথমে চিকেন স্টিকের ভিতরে চিকেন গুলোকে ফিক্সট করে দিতে হয়। সবগুলো স্টিকে চিকেন ভরা হয়ে গেলে স্টিকগুলো মেশিনের ভিতরে সেট করে দিয়ে গ্যাস চালু করে ফায়ার করে দিলেই সবগুলো বার্নারে আগুন জ্বলে যাবে এবং মাংস পুড়া শুরু হবে। তারপর ইলেকট্রিক মোটরের সুইচ অন করে দিলেই স্টিকে ভরা চিকেনগুলো ঘুরতে শুরু করবে এবং চারপাশে সমান ভাবে আস্তে আস্তে পুড়তে থাকবে এবং চারদিকে সমান ভাবে রান্না হবে। এভাবেই চিকেন গ্রিল মেশিন ব্যবহার করে চিকেন পড়তে বা রান্না করতে হত।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ চিকেন গ্রিল মেশিন পুরোপুরি কাস্টমাইজিড একটি মেশিন। কাস্টমারের চাহিদা অনুযায়ী যে কোন ক্যাপাসিটির করে তৈরি করা সম্ভব এই মেশিন। সাধারণত এই ছোট সাইজের মেশিনের ক্যাপাসিটি ১২ চিকেন থেকে শুরু হয় এবং বড় সাইজের মেশিনের ক্যাপাসিটি সর্বোচ্চ ৫০ চিকেন পর্যন্ত হয়ে থাকে। এর মধ্যে ১৫ চিকেন, ৫০ চিকেন, ২৫ চিকেন, ৩০ চিকেন, ৪০ চিকেন সহ যে কোন ক্যাপাসিটির মেশিনে আপনার চাহিদা অনুযায়ী আমাদের কাছে পাবেন।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ চিকেনকে গ্রিল করে বা পুড়ে রান্না করার জন্য চিকেন গ্রিল মেশিন ব্যবহার করা হয়। এই মেশিনটি বানিজ্যিকভাবে ব্যবহার করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ যে কোন রেস্টুরেন্ট, খাবার দোকান, ফুড কোর্ট, কেন্টিন, হোটেল এবং খাবার সরবরাহকারী যে কোন প্রতিষ্ঠানে ব্যবহার করতে পারেন চিকেন গ্রিল মেশিন। যা আপনার রেস্টুরেন্টে চিকেন গ্রিল মেকার মেশিনটি ব্যবহার করে আপনার রেস্টুরেন্টের বিক্রি এবং খাবারের আইটেম বাড়িয়ে নিতে পারেন।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ যে কোন প্রোডাক্ট কত বছর ব্যবহার করা যাবে তা অনেকটাই নির্ভর করে এর সঠিক ব্যবহারের উপর। আমাদের অভিজ্ঞতা এবং প্রোডাক্টের গুণগত মানের বিবেচনায় বলতে গেলে, আশাকরা যায় এই চিকেন গ্রিল মেশিনটি মিনিমাম ১৫ বছর থেকে ২৫ বছর ব্যবহার করতে পাড়বেন কোন রকম সমস্যা ছাড়াই ইনশা-আল্লাহ।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ এই মেশিন চালালে প্রতিমাসে আনুমানিক ১০০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০০ টাকা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল আস্তে পারে।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ চিকেন গ্রিল মেশিন চালু করার পর থেকে শুরু করে চিকেন খাওয়ার উপযুক্ত হতে সাধারণত ১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় নেয়। এটা আসলে নির্ভর করে মেশিনের ব্যবহারকারীর উপর, ব্যবহারকারী চাইলে চিকেনের ধরণ অনুযায়ী এই সময় ৫ মিনিট প্লাস বা মাইনাস করতে পারে।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ চিকেন গ্রিল মেশিন চালাতে বিদ্যুতের পাশাপাশি গ্যাস এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। বিদ্যুৎ না থাকলে এই মেশিন যে কোন পাওয়ার সিস্টেম দিয়ে চালানো যায়।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ চিকেন খেতে কেমন স্বাদের হবে এটা নির্ভর করবে চিকেনের ধরণ, চিকেনে ব্যবহার করা মশলা, ম্যানিনেট করার প্রক্রিয়া, খুব ভাল করে গ্রিল করা এবং গ্রিল করার সময় কিছু ট্রিক্সের উপর। আমরা সাধারণত হোটেল বা রেস্টুরেন্টে যে ধরণের গ্রিল চিকেন খেয়ে থাকি তার প্রায় সকল চিকেনের স্বাদ প্রায় একই হয়ে থাকে এবং সবই এই ধরণের চিকেন গ্রিল মেশিন দিয়েই তৈরি করা হয়ে থাকে।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ এটা সম্পূর্ণ ভাবে নির্ভর করে চিকেন গ্রিল মেশিন এর সাইজের উপর। আনুমানিক ভাবে বলতে গেলে ৩০ টি চিকেন ক্যাপাসিটির একটি মেশিন দিয়ে ঘন্টায় প্রায় ৮০ থেকে ১০০ টি ফুল চিকেন গ্রিল করা সম্ভব।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ বাংলদেশ সহ গ্রিল চিকেন মেশিন চায়না সহ বিশ্বের প্রায় সকল দেশেই তৈরি করা হয়। তবে আমাদের দেশে সাধারণত অন্যান্য দেশের তৈরি চিকেন গ্রিল মেশিন কম ব্যবহার করা হয়।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ আমাদের দেশে তৈরি করা চিকেন গ্রিল মেশিন এর কোয়ালিটি অনেক ভাল। আমরা আমাদের নিজস্ব প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমাদের দেশেই বিশ্বমানের চিকেন গ্রিল মেশিন তৈরি করে থাকি। এই জন্যই আমাদের দেশের চাহিদার প্রায় ৯০ থেকে ৯৫ পারসেন্ট মেশিন আমাদের দেশেই তৈরি করা হয়।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ যেহেতু বিভিন্ন জায়গার কাঁচামালের উপর প্রোডাক্ট বানানো নির্ভর করে সেহেতু বর্তমান দাম জানতে নিচের দেওয়া মোবাইল নাম্বারে দয়া করে আমাদেরকে কল করুন।
আমাদের প্রতিনিধিগণ আপনাকে লেটেস্ট প্রাইস দিয়ে দিবে।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ আপনার লোকেশন যদি ঢাকা হয়ে থাকে তবে আপনি সরাসরি আমাদের অফিসের ঠিকানায় চলে আসতে পারেন। অফিসে এসে চিকেন গ্রিল মেশিন সামনাসামনি দেখে, প্রোডাক্ট চেক করে সব কিছু ঠিক থাকলে ক্যাশ টাকা দিয়ে প্রোডাক্ট কিনে নিয়ে যেতে পারেন। আর আপনি যদি ঢাকার বাহিরে অবস্থান করেন এবং আমাদের অফিসে আসা যদি আপনার সম্ভব না হয় তাহলে, আপনি চাইলে কুরিয়ারের কন্ডিশনাল পেমেন্টের মাধ্যমেও আমাদের প্রোডাক্ট ডেলিভারি নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনার নাম, মোবাইল নাম্বার এবং ঠিকানার সাথে আমাদেরকে ১০০০ টাকা বিকাশে বা ব্যাংকে এ্যাডভান্স করতে হবে। এ্যাডভান্স পেমেন্ট পাওয়ার পর আমরা চিকেন গ্রিল মেশিন কুরিয়ারেবুকিং করে দিব, তার পরবর্তী ১-২ দিনের মধ্যে আপনি কুরিয়ারে মাল পেয়ে যাবেন।কুরিয়ারের মাধ্যমে প্রোডাক্ট ডেলিভারি নিলে কুরিয়ারের সকল চার্জ কাস্টমারকে বহন করতে হবে।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ আমাদের অফিসে এসে প্রোডাক্ট কিনে নিয়ে গেলে প্রোডাক্টের সম্পূর্ণ টাকা ক্যাশ পেমেন্ট করতে হবে। আর যদি কুরিয়ারের কন্ডিশনাল পেমেন্টে প্রোডাক্ট ডেলিভারি নিতে চান সেক্ষেত্রে আমাদেরকে ১০০০ টাকা বিকাশে বা ব্যাংকে এ্যাডভান্স করতে হবে এবং বাকি টাকা মাল ডেলিভারি নেওয়ার সময় কুরিয়ার পেমেন্ট করতে হবে।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ এটা নির্ভর করে প্রোডাক্টের সাইজের উপর, মানে কার্টোন যত বড় হবে তার উপর নির্ভর করবে কুরিয়ারের চার্জ কত হবে। সাধারনত প্রোডাক্টের সাইজ অনুযায়ী ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ২০০০ টাকা পর্যন্ত কুরিয়ার খরচ হতে পারে। আমরা সাধারণত সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস এবং এস এ পরিবহনে সারা দেশে প্রোডাক্ট ডেলিভারি করে থাকি।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ আমাদের সার্ভিস বা সাপোর্টের নাম্বারে কল দিয়ে চিকেন গ্রিল মেশিন সমস্যার কথা জানালেই আমরা আপনাকে সাপোর্ট দিব।আমরা সাধারণত আমাদের প্রোডাক্টের ১ বছরের ফ্রি সার্ভিস ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকি। এই সময়ের মধ্যে প্রোডাক্টের যে কোন ধরণের সমস্যা হলে আমরা বিনা মূল্যে সার্ভিস করে দিব এবং এর পরে হলে সার্ভিস চার্জ দিতে হবে। প্রোডাক্ট সার্ভিস করতে যদি কোন পার্টস প্রয়োজন হয় তাহলে, কাস্টমার তার মূল্যে পরিশোধ করবে।
-----------------------------------------------------------------------------------
উত্তরঃ চিকেন গ্রিল মেশিন নবারুন ইন্টারন্যাশনাল বিক্রি করে থাকে।
H#199 (1st Floor), R#01 New DOHS Mohakhali Dhaka-1206, Bangladesh
সুপারশপের র্যাক
কমার্শিয়াল কিচেন ইকুইপমেন্ট
রেস্টুরেন্ট ইকুইপমেন্ট
কার পার্কিং ম্যানেজমেন্ট
ডিজিটাল গেট সিস্টেম
মেটাল ডিটেকটর সিস্টেম
রোড সেফটি প্রোডাক্টস
সুপারশপ ফ্রিজ
সুপারশপ ইকুইপমেন্ট
স্পেশাল প্রোডাক্টস
স্লটারহাউজ ইকুইপমেন্ট
কোল্ড স্টোরেজ সমাধান